দেন কিন্তু ১৫দিন পরেও তার খবর নাই শেষ যখন চিকিৎসা না পেয়ে বাচ্চাটা মারা যায় তখন এ মৃত্যুর বার নিজের উপর নিয়ে পদত্যাগ করেন। তার তখন মনে হল যে কি হবে উন্নয়ন দিয়ে যদি একটা বাচ্চার জিবনকে বিপন্ন অবস্থা থাকতে হয় এবং তাকে শেষ মারা যেত হয়।মূল কথা হলো হয়ত জামাল সাহেব চাইছিলেন কি হবে চেয়ারম্যান হয়ে যদি এখন কোন কারনে মারামারি করে কোন জনগন মারা যায় তাহলে আমি তো জনগনের নিরাপত্তা দিতে বের্থ্য এজন্যই যাই হল মারামারি না করাই ভাল।নতুন চেয়ারম্যান মহিন সাহেবের কাছে ইউনিয়নবাসীর একটাই দ্বাবী থাকবে আগের সব ভুলে সবাই সবাইকে যেন নিরাপদে চলতে দেয় সে দিকে খেয়াল রাখবেন আর উন্নয়ন আগের চেয়েও অধিকতর করার আহব্বান রইল।বিশেষ করে পুরান ছয়ানী টু নয়ন পুর এবং আপনার বাড়ির পিছনের দিকের রাস্তাটা যেন নয়নপুর পর্যন্ত পাকা হয়।
Sunday, 29 May 2016
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment.