Love for Beloved Chhayani Union

Saturday, 6 August 2016

অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি মুছাপুর ক্লোজ!

Post Collected from GBC Fb Group
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি মুছাপুর ক্লোজ!
প্রকৃতির অপরূপ সৃষ্টি পর্যটনের সম্ভাবনাময় মুছাপুর ক্লোজার। এখানে প্রকৃতি যেন নিজেই নিজের সাথে খেলা করে। সবুজ প্রকৃতি, বণ্যপ্রাণী, পাখির ঝাঁক, ফরেস্ট বাগান, ফেনী নদীর মাঝে ক্লোজার, ২৩ ভেন্ট রেগুলেটর, জেলেদের উচ্ছ্বাস আর সাগরের বিস্তীর্ণ জলরাশি মিলে এক নয়াভিরাম সৌন্দর্যের জগৎ সৃষ্টি করে রেখেছে প্রকৃতি। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ সীমানায় বঙ্গোপসাগরের একেবারে কোল ঘেঁষে এই মুছাপুর ক্লোজার ও ফেনী নদীর অবস্থান।
সাগর আর নদী যেন মিসে একাকার হয়ে গেছে এই মুছাপুর ক্লোজারে। সাগরে যখন জোয়ারের পানি উতলে উঠে তখন অনন্য এক সৌন্দর্য বিকশিত হয় মুছাপুর ক্লোজরের ছোট ফেনী নদীতে। নদীর পাড়জুড়ে আছরে পড়ে ছোট-বড় ঢেউ। প্রায় ৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ৩ কিলোমিটার প্রস্থের সমুদ্র সৈকতের যেকোনো জায়গায় দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ রয়েছে। একটু দাঁড়ালেই হারিয়ে যাবেন এই অপরূপ সৌন্দর্যের মাঝে।
মুছাপুর ক্লোজারের প্রাণকেন্দ্র থেকে দক্ষিণে যাওয়ার সময় দেখা যায় “বনবিভাগের ফরেস্ট” বাগান। এ যেন নিজেই অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি। চারপাশে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে বিভিন্ন রকমের বনজ গাছ। এইখানে আসলে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কোলাহল, বিশাল সমুদ্র সৈকত, সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তসহ মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়। পর্যটক ও প্রকৃতিপ্রেমীরা ইচ্ছা করলে এ চরে এসে ঘুরে যেতে পারেন। মুছাপুর ক্লোজার এলাকায় চরের মধ্যে জুড়ে মনোরম বনাঞ্চল রয়েছে। এর মধ্যে মুছাপুর ফরেস্ট বাগানটি অন্যতম। এই ফরেস্ট বাগানে রয়েছে ঝাউ, কেওড়া, পিটালী, খেজুর, লতাবল, গেওয়া, শনবলই, বাবুলনাটাই, আকাশমনিসহ বিভিন্ন প্রজাতির মূল্যবান গাছ।
নোয়াখালী জেলা শহর/ যেকোনো উপজেলা থেকে যেকোনো গাড়িতে প্রথমে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট বাজারে চলে আসতে হবে। বসুরহাট বাজার থেকে মুছাপুর ক্লোজার পর্যন্ত দুই-তিনটি পাকা সড়ক রয়েছে। ওই সড়কগুলোর যেকোনো একটি দিয়ে চলে যেতে পারেন প্রকৃতিক সৌন্দর্যের জগত মুছাপুর ক্লোজার।
বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে একটি এই মুছাপুর ক্লোজার। সরকারের যথাযথ পিস্টপোশক্তা পেলে এই মুছাপুর ক্লোজার হতেপারে একটি পর্যটন কেন্দ্র। মুছাপুর ক্লোজারইতোমধ্যে মুছাপুর ক্লোজারটি পর্যটন কেন্দ্র করার জন্য উপজেলার বনবিভাগ কর্মকর্তা (রেঞ্জ) ২০১৫ সালে প্রধান বন সংরক্ষক বরাবরে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। (সংগৃহীত)
Like
Comment
Comments
Rakibe Hossain
Write a reply...
Belayet Hossain Tume asla ame jibo
Mohammad Jahangir Alam দারুন... ইন শাহ্‌ আল্লাহ্‌ এইবার ঈদে বাড়ি গেলে যাওয়ার চেষ্টা করবো।
LikeReply16 hrs
Hridoy Das সৌন্দর্যের এক লীলাভূমি,,কয়েকবার যাওয়া হইছে,খুবই সুন্দর জায়গা।মুছাপুর ক্লোজার সমুদ্র সৈকত এখন নোয়াখালীর একটা প্রধান ভ্রমনময় জায়গা
LikeReply16 hrsEdited

উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,

Post Collected from GBC Fb Group
১.
উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,
- তুমি কোথায় চাকুরি করো?
- একটা ম্যাচ ফ্যাক্টরিতে।
- স্যালারি কতো?
- ৫০০০।
- মোটে পাঁচ হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তোমার যা যোগ্যতা, হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।
.
যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি, বসের প্রতি বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে জুলুমের কথা জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়াতে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো।
এখন যুবকটি বেকার।
২.
- তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি?
- জ্বি।
- তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয় নি? উপহার বা এ জাতীয় কিছু?
- না। কেন দিবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! টাকা দিতে হবে কেন?
- কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি?
.
স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা। সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো। স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বিস্ফোরিত হলো। লেগে গেলো দু’জনে। কথা কাটাকাটি। ঝগড়া। হাতাহাতি। শেষ পর্যন্ত তালাকে গিয়ে গড়াল।
৩.
- এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে ঢাকায় থাকে, বড় চাকুরি করে শুনেছি। বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না!
- না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে খোঁজ-খবর নেয়। নিয়মিত।
- কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-দাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না?
- সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই সময় চলে যায়!
- আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে। আর আর আপনারা অজপাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন?
.
বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো। স্ত্রীও বাধা দিল,
- আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত।
- নাহ, খন্দকার সাহেব কি মিথ্যা বলতে পারেন? ...আহা রে! কাকে বুকের রক্ত পানি করে বড় করলাম?
.
.
কিছু "নিরীহ" প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে এক লহমায় দুঃখী করে দিতে সক্ষম। ছদ্মবেশী দরদীরা নিস্তরঙ্গ শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দেয়...
- কেন? সেটা এখনো কিনেন নি?
- আপনাদের এখনো বাচ্চাকাচ্চা হয় নি?
- এই জীবন কিভাবে বহন করে চলেছেন?
- ছেলেকে বিশ্বাস করে বসে আছেন?
- ছেলে তো বউয়ের কেনা গোলামে পরিণত হয়েছে!
.
.
গল্পের নির্যাসঃ
= ফাসাদ সৃস্টিকারী হয়ো না।
= হিংসুকদের ছলনায় পড়ো না।
.
গল্পের হিতোপদেশঃ
= মানুষের ঘরে অন্ধ হয়ে প্রবেশ করো। বোবা হয়ে বের হয়ে আসো...
(সংগৃহীত)
Like
Comment
Comments
Zahid Hossain Sumaiya Suchona thanks for another nice post.
LikeReply19 hrs
Sumaiya Suchona welcome uncle 😊
LikeReply9 hrs
Rakibe Hossain
Write a reply...
Rajib Al Mamun Nice post Sumaiya Suchona , very educational . Many , many thanks
LikeReply29 hrs
Maksud Rahman Nizam শিক্ষণীয় লেখা। আমরা কাউকে কিছু জিজ্ঞেস করার আগে আরো সচেতন হওয়া উচিৎ। এই লেখা হয়তো আমাদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করবে।
আমি ব্যক্তিগত জীবনে এই ধরনের অনেক প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের বিয়ের ৬ বছর পর সন্তান হয় তাই। আর বেতন নিয়ে মাঝেমাঝে এখনো শুনছি। ধন্যবাদ @sumaiya suchona.
LikeReply29 hrs
Sumaiya Suchona amdr k pray proti din ei sob qustion er mukho mukhi hote hoy
LikeReply19 hrs
Rakibe Hossain
Write a reply...
Md Nasir সত্যি ওনেক কিছু শিখার আছে এই পোস্ট থেকে ধন্যবাদ Sumaiya Suchonaএরকম সুন্দর পোস্ট দেওয়ার জন্য
LikeReply19 hrs
Nazrul Islam Ma.maney.maney.thnes
LikeReply1 hr
Mohammed Alamgir ২ নম্বর আইটেমটার সাথে আমি পরিচিত। আমার মেয়ের জন্মের ১ বছর ৬ মাস পর দেশে গিয়েছিলাম। আমি তার জন্য দামি কিছু নেই নাই। প্রয়োজনীয় জিনিষপত্র নিয়েছিলাম, আমাদের আরও ২ ছেলে আছে তাদের জন্যও প্রায় একই জিনিষপত্র নিয়েছিলাম। আমি মেয়ের জন্য কেন স্পেশাল কিছু দেই নাই এজন্য আমাকে অনেক কথা শুনতে হয়েছে। আমি কাউকে উত্তর দেই নাই। আল্লাহ আমার মেয়েকে বাঁচিয়ে রাখলে সেই এক সময় অনুভব করবে ও কারণ বুঝতে পারবে। আমি ব্যক্তিগতভাবে কোন লৌকিকতা পছন্দ করি না।
খুব দরকারি সংগ্রহ। Sumaiya Suchona ধন্যবাদ আপনাকে।
LikeReplyJust now
 

SSC Chemistry

SSC Chemistry

 
Blogger Templates