Love for Beloved Chhayani Union

Friday, 29 July 2016

যে সকল মহিলাকে বিবাহ করা হারাম!

Post Collected from GBC Fb Group
যে সকল মহিলাকে বিবাহ করা হারাম!
‪#‎আল্লাহ‬ রাব্বুল আলামীন বংশ পরম্পরায় মানব প্রজন্মকে দুনিয়ায় টিকিয়ে রেখে দুনিয়াকে আবাদ রাখার জন্য বিবাহ বন্ধনকে বৈধ করেছেন। এটাকে আল্লাহ তাআলার একটা গুরুত্বপূর্ণ নীতি ও সিস্টেম। এ ছাড়া বিবাহের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবন গঠন করা নবীদেরও সুন্নত।আল্লাহ তাআলা বলেন: অর্থাৎ, নিশ্চয় আপনার পুর্বে অনেক রাসুলকে প্রেরণ করেছি। আমি তাদেরকে স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দান করেছি।
(সুরা রা'দ ৩৮)
বিশ্বনবী মুহাম্মদ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের আদর্শ। আমাদের জীবনে আমরা কোন কাজ কিভাবে করব রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেটি দেখিয়ে দিয়ে গেছেন। হাদীস শরীফে এসেছে:আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্ত্রীদের বাড়ীতে তিনজনলোক আসল। তারা রাসুল রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ইবাদাত সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করল-তার ইবাদাত কেমন ছিল? তারা রাসুল রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ইবাদাত সম্পর্কে তাদেরকে জানালে তারা সেটাকে খুবই কম মনে করলেন। তারা বললেন: কোথায় নবী (মর্যাদার দিক থেকে) আর কোথায় আমরা? কারণ, আল্লাহ তাআলা নবীজী রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পুর্ব ও পরবর্তী সব গুনাহ ক্ষমা করার ঘোষণা দিয়েছেন। তাদের একজন বলল: আমি এখন থেকে সর্বদা সারারাত নামাজ পড়ব। দ্বিতীয়জন বলল: আমি এখন থেকে আজীবন (সাওমে দাহর) রোজা রাখতে থাকব। রোজা ভাঙ্গবো না। তৃতীয়জন বলল: আমি নারী সংগ থেকে দূরে থাকব আজীবন, বিবাহ করব না কখনো। অতঃপর রাসুলরাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের কাছে এসে বললেন: তোমরা এমন সব কথা বলছিলে! জেনে রাখ! আল্লাহর কসম! আমি তোমাদের থেকে আল্লাহকে অনেক বেশী ভয় করি। এতদসত্ত্বেও আমি রোজা রাখি আবার রোজা ছেড়ে দিই, নামাজ পড়ি, ঘুমাই এবং বিবাহ করি। যে ব্যক্তি আমার এ সুন্নাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে সে আমার উম্মত নয়। (বুখারী )রাসুল রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: হে যুবকেরা! তোমাদের মধ্যকার যে সামর্থবান সে যেন বিবাহ করে। কেননা, তা তার দৃষ্টি নিম্নগামী রাখতে ও লজ্জাস্থানকে হেফাজত করায় সহায়ক হয়। আর যে বিবাহের সামর্থ রাখে না,সে যেন (তার পরিবর্তে) রোজা রাখে। কেননা, তা তার জন্য ঢালস্বরূপ (অনেক অপরাধ হতে রক্ষা করে)। (বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ, দারেমী, নাসায়ী, মুসনাদে আহমদ)এবার আসুন! আমরা দেখে নিই কাদেরকে বিবাহ করা বৈধ এবং কাদেরকে বিবাহ করা বৈধ নয়।আল্লাহ তায়ালা এ সম্বন্ধে কুরআন মজীদে বলেন: অর্থাৎ, তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে তোমাদের মাতা,কন্যা, বোন, ফুফু, খালা, ভাইয়ের মেয়ে, বোনেরমেয়ে, দুধমাতা, দুধ বোন, শাশুড়ী, দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে এমন স্ত্রীর অন্য ঘরের যে কন্যা তোমার লালন পালনে আছে; যদি তাদের সাথে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত না হয় তাহলে, তাকে বিবাহ করাতে দোষ নেই। এ ছাড়া তোমাদের ঐরসজাত পুত্রের স্ত্রী, ও একত্রে দুই সহদরা বোনকে বিবাহাধীনে রাখা। তবে, আয়াত নাযিলের পুর্বে যা হয়ে গেছে তাআলাদা। নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। আর (শরীয়ত সম্মত পন্থায় প্রাপ্ত) ক্রীতদাসী ব্যতিত বিবাহিতা (যে অন্যের বিবাহাধীনে আছে) মহিলাদেরকেও তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে। এদের বাইরে যে কোন (মুসলিম বা আহলে কিতাব) মহিলাকে তোমাদের জন্য বিবাহ করা বৈধকরা হয়েছে। এটা আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট।
(সুরা নিসা: ২৩-২৪)যে সমস্ত মহিলাদেরকে বিবাহ করা হারাম তাদেরকে দু'টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।• স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ মহিলা : তারা তিন শ্রেণীর।
ক.বংশগত কারণে নিষিদ্ধ: তারা হচ্ছেন-
১. মাতা ২. দাদী ৩. নানী ৪. নিজের মেয়ে, ছেলের মেয়ে, মেয়ের মেয়ে যত নিচেই যাক না কেন। ৫. আপন বোন, বৈমাত্রেয় বোন ও বৈপিত্রেয় বোন।৬. নিজের ফুফু, পিতা, মাতা, দাদা, দাদী, নানা ও নানীর ফুফু।৭. নিজের খালা, পিতা, মাতা, দাদা, দাদী, নানা ও নানীর খালা।৮. আপন ভাই, বৈমাত্রেয় ভাই ও বৈপিত্রেয় ভাই ও তাদের অধঃতন ছেলেদের কন্যা।৯. আপন বোন, বৈমাত্রেয় বোন ও বৈপিত্রেয় বোন ও তাদের অধঃতন মেয়েদের কন্যা।
খ. দুগ্ধ সম্বন্ধীয় কারণে নিষিদ্ধ:বংশগত কারণে যাদেরকে বিবাহ করা নিষিদ্ধ দুগ্ধ সম্বন্ধের কারণেও তারা নিষিদ্ধ। তবে, শর্ত হচ্ছে-
গ. বৈবাহিক সম্বন্ধের কারণে নিষিদ্ধ:
১. পিতা, দাদা ও নানা (যতই উপরে যাক না কেন) যাদেরকে বিবাহ করেছেন।
২. কোন পুরুষের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত হোক বা না হোক উক্ত পুরুষের পুত্র-পোত্র বা প্রপোত্রের সাথে মহিলার বিবাহ নিষিদ্ধ।
৩. কোন পুরুষের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত হোক বা না হোক উক্ত পুরুষের পিতা-দাদা বা নানার সাথে মহিলার বিবাহ নিষিদ্ধ।
৪. শাশুড়ী। মহিলার সাথে বিবাহ হলেই তার মাতা ও দাদী বা নানী হারাম হয়ে যাবে। দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত হোক বা না হোক।
৫. স্ত্রীর সাথে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপিত হলেই তার কন্যা, তার পুত্রের কন্যা ইত্যদি হারাম হয়ে যাবে।
• সাময়িক ভাবে নিষিদ্ধ মহিলা:সাময়িক কারণে কখনো কখনো মহিলাকে বিবাহ করা নিষিদ্ধ হয়ে থাকে। উক্ত কারণ দূর হয়ে গেলে তাকে বিবাহ করা বৈধ হবে।
১. কোন মহিলাকে বিবাহ করলেই তার আপন বোন, ফুফু, খালাকে বিবাহ করা হারাম গণ্য হবে। তবে, তাকে যখন তালাক দিয়ে দেবে কিংবা, স্বামী মারা যাবে এবং সেইদ্দত শেষ করবে, তখন তাকে সে বিবাহ করতে পারবে।
২. যে মহিলা অন্যের বিবাহাধীনে ছিল। তাকে স্বামী তালাক দিয়েছে কিংবা মারা গেছে এবং সে ইদ্দত পালন করছে; এমতাবস্থায় তাকে বিবাহ করা নিষিদ্ধ।ইদ্দত শেষ হয়ে গেলেই বিবাহ করতে পারবে।অনেকে জিজ্ঞাসা করে থাকেন যে,খালাতো,মামাতো,ফুফাতো বা চাচাতো বোনকে বিবাহ করা যাবে কিনা?তার উত্তর হচ্ছে- আসলে আল্লাহ তায়ালা উপরোক্ত আয়াতে যাদের সাথে বিবাহ করা নিষিদ্ধ সকলের কথাইবলে দিয়েছেন। খালাতো,মামাতো,ফুফাতো বা চাচাতো বোন তাদের মধ্যকার কেউ নন। অতএব, তাদেরকে বিবাহ করা বৈধ।এমনকি, চাচা মারা গেলে বা তালাক দিয়ে দিলে চাচীকে বিবাহ করার বৈধতাও ইসলাম দিয়েছে। তবে, তাদেরকে বিবাহ করবেন কি করবেন না সেটা আপনার ইচ্ছা।
Like
Comment

গত দুদিন আগে নোয়াখালী সদর থানার সার্কেল অফিসার আল আমিন ভাইয়ের সাথে

Post Collected from GBC Fb Group
গত দুদিন আগে নোয়াখালী সদর থানার সার্কেল অফিসার আল আমিন ভাইয়ের সাথে একটা কাজে দেখা করতে গেলে ব্যক্তিগত বিভিন্ন বিষয়ে কথাবার্তার পর উনি বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারের মনোভাবের কথা বললেন।সাম্প্রতিক জঙ্গিবাদ,উগ্রপন্থা,কিংবা জঙ্গিবাদে উস্কানিদাতার বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স দেখাবে।
আমাদের অনেক পরিচিত জন ফেইসবুকে লেখালেখি করেন অনেকে হয়তো ভাবছেন আমিতো লেখিনা আমিতো বিপদমমুক্ত কিন্তু আপনি যাদের লেখা পড়ছেন, যাদের অনুসরণ করছেন ফেইসবুকে, তাদের লেখালেখি আপনাকেও বিপদের মুখোমুখি করে দিতে পারে কেননা সরকার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে শক্ত নজরদারীতে রেখেছে তাছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিভিন্ন App's তৈরী করে ছেড়ে দিয়েছে যাতে জনগণ তাদের সাথে তথ্য শেয়ার করতে পারে অপরাধীদের সম্পর্কে।
গত দুইদিন একটু সময় নিয়ে সবগুলো গ্রুপ রিমোভ করে দিয়েছি without GBC,কেননা অনেক গ্রুপ থেকে সরকার বিরোধী প্রচারণা এবং উগ্রপন্থা ছড়ানো হচ্ছে হয়তো সেই গ্রুপের কোন লেখায় আমার লাইক কমেন্টস কিংবা তা অনুসরণ হতে পারে আমার আপনার জন্য কঠিন কোন বিপদের শুরু।
এদেশের ICT আইন খুব কঠিন তা সবারই জানা।
আমি,আপনি সবাই সচেতন হলেই আমাদের জন্য মঙ্গল।
(জনস্বার্থে লেখাটা লিখছি,আপনার হাতে সময় না থাকলে সময় নষ্ট করবেন না)
Like
Comment
Comments
Raihan Afridi Rana যত সাবধানতাই অবলম্বন করেনই না কেন,উপর থেকে লেখা হয়ে গেলে, বিপদটা ঘটবেই
LikeReply112 hrs
Ali Ashraf সহমত Arman.
LikeReply112 hrs
Mohammad Jahangir Alam সচেতনমূলক পোস্ট। গত কয়েক বছর থেকে আমরা জিবিসিকে এই রাহু থেকে মুক্ত রাখতে গিয়ে জিবিসির অনেক সচেতন সদস্যদের বিরাগ ভাজন হয়েছি। কালকেও এক সদস্য জিবিসিতে আমার উদ্দেশ্যে কমেন্ট করেছেন, "আমি এক লাইন বেশী বুঝি।" ভাইরে এক লাইন বেশী কম বুঝি না, ছয়ানীর সকল সদস্য ...See More
LikeReply211 hrsEdited
Arman R Hossain ভাই আমার প্রোফাইল পিকচার ইনোসেন্ট  ভয় নাইক্কা... Mohammad Jahangir Alam ভাই
LikeReply9 hrs

চীন এত উন্নত দেশ, অথচ এই চীনে একসময় সরকার বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দিয়েছিল ১২ বছরের জন্য।

Post Collected from GBC Fb Group

চীন এত উন্নত দেশ, অথচ এই চীনে একসময় সরকার বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দিয়েছিল ১২ বছরের জন্য। শুধুমাত্র গ্রাজুয়েটদের চাকরি দিতে পারে নি বলে। এই ১২ বছরে সবাই নিজ নিজ বাড়িতে কারখানা খুলেছিল কারিগরি সর্ট কোর্স করে। বড় কারখানা খোলারও টাকা ছিলনা তখন, চীনারা নিজেরা সাবলম্বী হয়েছে নিজেদের প্রচেষ্টায়, কেউ সরকারের দয়ার আশায় বসে থাকে নি। এই চীন বর্তমানে পুরো বিশ্ব কাপাচ্ছে।
আমাদের দেশেও এমন একটা পরিবর্তন দরকার। সরকার কখনোই আমাদের সবার চাকরি নিশ্চিত করতে পারবে না। নিজেরাই সাবলম্বী হতে শিখতে হবে। আমাদের বাঙালীদের আত্বসম্মানবোধ বেশি, আমরা মনে করি পড়াশুনা করলে সবসময় শার্ট পেন্ট পডরতে হবে, ছোট কাজ করা যাবে না, তাতে মান সম্মান কমে যাবে, লোকে কি বলবে...!
শিক্ষা কখনোই জাতিকে উন্নতির শীর্ষে উঠাতে পারে না, উন্নতি করতে হলে লাগবে কর্মঠ হাত, সেটা চাকরি করাই হোক আর মাটি কাটাই হোক। বিদেশের মাটিতে গিয়ে রাস্তা ঝাড়ু দিয়ে দেশে এসে কোট টাই না পড়ে নিজ দেশ থেকেই না হয় কাজটা শুরু করি! একবার আত্বসম্মানের কথা ভুলে গিয়ে কাজ শুরু করেই দেখি না কি হয়! সবচেয়ে কষ্ট লাগে যখন দেখি একটা লোক এক্সিডেন্ট করে রাস্তায় পড়ে থাকলে শিক্ষিত লোকগুলো পাশ কাটিয়ে চলে যায়, আর এগিয়ে আসে অশিক্ষিত রিক্সার ড্রাইভাররা।
পত্রিকায় দেখি লাখ টাকা কুড়িয়ে পেয়েও ফিরিয়ে দিয়েছে অমুক রিক্সা ড্রাইভার কিংবা তমুক দিন মজুর, কোন শিক্ষিত অফিসারকে দেখি না লক্ষ টাকার ঘুস ফিরিয়ে দিতে। বাংলাদেশের এই শিক্ষা ব্যবস্থায় কোন ভিটামিন নেই, কোন পুষ্টি নেই। এই পুষ্টিহীন শিক্ষা অর্জন করে শুধু বেড়েই উঠছি। আমাদের বুদ্ধির বিকাশ হচ্ছে না, শরীরে মানবতা নামক এন্টিবডি তৈরি হচ্ছে না। এজন্যই পরিবর্তনটা আশু জরুরী, সেটা শিক্ষাব্যাবস্থা ও আমাদের মানষিকতা- উভয়ের জন্যই।
Like
Comment
Comments
Md Moin Uddin এক্কারিন হাচা নসিহত,,
LikeReply2July 28 at 10:36pm
Mohammad Jahangir Alam উচ্চ শিক্ষা আমাদের দেশে খুব বেশী দরকার নাই। ৮ম শ্রেণী পাশ করে কারিগরি শিক্ষায় প্রশিক্ষণ নিয়ে পেশাগত জীবনে লেগে যাবে। দেশের ও পরিবারের উন্নয়ন হবে। এম বি এ করে ব্যাংকে টাকা গণার কাজ করে অথচ এই পদে ৫ম শ্রেণী হলেই যথেষ্ট। এই রকম একটি লিখা অনেকদিন আগে আমার টাইম লাইনে পোস্ট করেছিলাম।
LikeReply4Yesterday at 12:41amEdited
Mohammed Alamgir কারিগরি শিক্ষা অর্জন করে, সে শিক্ষা কাজে লাগানোর জন্য জায়গা তৈরি করতে হবে। সেটা না হলে লক্ষ লক্ষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত লোক বেকার হয়ে যাবে। আমাদের দেশ কৃষি প্রধান দেশ। কৃষির উপর বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিৎ এবং এই জায়গায় আমাদের কাজ করতে হবে।
পাশের দেশ থেকে আম...See More
Yeasin Arafat Sagor Mohammed Alamgir বাইয়ের সাথে একমত পোষন করি,, গুরুত্বপূ্ন্ একটি পোষ্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ মু. আবুল হোসেন বাইকে।
Zonayedur Rahman এই রকম পোস্ট সত্যিই একজন মানুষ কে অনুপ্রাণিত করবে।
LikeReply216 hrs
 

SSC Chemistry

SSC Chemistry

 
Blogger Templates