Love for Beloved Chhayani Union

Tuesday, 16 August 2016

"ভিসা ভিসা ভিসা"

Post Collected from GBC Fb Group
"ভিসা ভিসা ভিসা"
কিছু দিন আগের কথা, একজন পাকিস্তানি ভিসা ব্যবসায়ী বলল, এক কোম্পানীতে বাংলাদেশী ভিসা পেয়েছি ভাই। সব কিছু ঠিক করে আসলাম ১০০০ রিয়াল বেতন, ভিসা আমাকেই দিবে। কিন্তু ২ দিন পরে ঐ কোম্পানী থেকে ফোন আসলো ভাই আপনাকে ভিসা দেওয়া যাবেনা। কারণ জানতে চাইলে উনারা বললো ৭০০ রিয়াল বেতনে শ্রমিক পাচ্ছি, আপনাকে কেন ১০০০ রিয়াল বেতনে ভিসা দিবো? পরে জনতে পারলাম একজন বাংলাদেশী ভিসা ব্যবসায়ী ৭০০ রিয়াল বেতনে বাংলাদেশ থেকে দক্ষ শ্রমিক এনে দিবে বলে উনাদের সাথে চুক্তিনামা করে ফেলেছে।
আমার প্রিয় বাংলাদেশী ভিসা ব্যবসায়ী ভাইদের কাছে অনুরোধ, দয়া করে নিজের বেশী লাভের আশায় দেশে ও জাতির ক্ষতি করবেন না।
এই কয় দিনের খবরে আর কিছু না লিখে পারছি না, আচ্ছা সৌদি আরব প্রবাসী ভাইয়েরা সত্যি করে বলেন'তো বর্তমানে সৌদি আরব এ যখন অর্থনৈতিক মন্দা চলছে, অনেক কোম্পানীতে কাজ না থাকায় জনবল ছাটাই চলছে, অনেক কোম্পানীর মালিক গন তাদের লোকজনের কাজ না থাকা সত্যেও কোটা হারে সৌদি নাগরিকদের প্রতি মাসে নিজের থেকে বেতন দিতে হচ্ছে, ঠিক সেই মুহুর্তে বাংলাদেশের ভিসা উন্মুক্ত হল? দীর্ঘ্যদিন পর বাংলাদেশীদের জন্য ভাল সুযোগ এসেছে বটে। কিন্তু তাড়াহুড়ো করে উচ্চ মূল্যে ভিসা কিনে এখানে আসা (সৌদি আরব) কোনো মানে হয়?
বাংলাদেশী ভাইদের কাছে আমার অনুরোধ দয়াকরে কেউ বেশি টাকায় ভিসা কিনবেন না। সবাই যদি একযোগে বেশি টাকার দালালদের না করতে পারেন তবেই অল্প টাকায় সৌদি আরবে আসতে পারবেন। এছাড়াও যেকোনো দেশে যেতে প্রথমেই কোম্পানী সম্পর্কে জানুন। বেতন ও অন্যান্য সুবিধা জানুন। তারপর অফিসে সঠিকভাবে লেনদেন করুন।
আমি বাংলাদেশের একজন সাধারণ নাগরিক হয়ে আপনাদের জানাতে চেষ্টা করেছি।
Like
Comment
Comments
Mohammed Alamgir গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট। ধন্যবাদ আপনাকে Riyaj Hossain সাহেব।

তোমাকে ক্লাসে সেরা হতেই হবে— স্কুলে যাওয়ার প্রথম দিন থেকেই শিশুর মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয় এই মন্ত্র।

Post Collected from GBC Fb Group
তোমাকে ক্লাসে সেরা হতেই হবে—
স্কুলে যাওয়ার প্রথম দিন থেকেই শিশুর মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয় এই মন্ত্র।
শিশুও হয়তো বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণ করে যায় আপ্রাণ চেষ্টা। ক্লাসের মূল্যায়ন পরীক্ষা গুলোয় শিশুটি ভালো ফল নিয়ে উতরে যাচ্ছে প্রতিটি ধাপ। কিন্তু একটা পর্যায়ে গিয়ে দেখা গেল, যে শিশুটি ক্লাসের সেরা শিক্ষার্থী ছিল,সে-ই একটু ওপরের শ্রেণিতে ওঠার পর সেরা ফল করা তো দূরের কথা, হয়তো ছিটকে পড়েছে প্রথম দশের বাইরে। সন্তান কেন দশের মধ্যে থাকতে পারল না—এই নিয়ে অভিভাবকেরা সন্তানদের ওপর এমন মানসিক চাপ প্রয়োগ করে থাকেন,যা শিশুর মনোবল আরও ভেঙে দেয়। অনেক বাবা-মাকে দেখা যায়, যাঁরা সন্তানের সঙ্গে ভালোভাবে কথা পর্যন্ত বলেন না। এমনকি শিশুর গায়ে পর্যন্ত হাত তুলতে দ্বিধা করেন না।বাবা-মাকে একটা বিষয় সব সময়ই মনে রাখতে হবে, যেকোনো মানুষের জীবন কখনোই একই ভাবে চলতে পারে না। বড়দের জীবনেও যেমন উত্থান-পতন আছে, তেমনি ছোট শিশুর শিক্ষা জীবন যে একই গতিতে চলবে, এমনটা নয়। এ অবস্থায় সন্তানকে কোনো শারীরিক বা মানসিক চাপ প্রয়োগ না করে তাকে ভালোভাবে বুঝিয়ে বলুন। তাকে এভাবে বলুন যে তার ফল ভালো না হওয়ায় আপনি কতটা মানসিক কষ্ট পেয়েছেন। সারা দিন ধরে এই যে এত খাটুনি, সেটা যে শুধু ওর ভালো থাকার জন্য, সেটাও বুঝিয়ে বলুন। শিশুটি যখন বড় হতে থাকে, তখন একেকটা পর্যায়ে তার মানসিক অবস্থার পরিবর্তন হয়ে থাকে। ছোট শিশুদের পড়াশোনা বাদ দিয়ে টেলিভিশন দেখা আর খেলাধুলা করারএকটা নেশা হয়ে থাকে। এ সময় অনেক বাবা-মাকে দেখা যায় যে তাঁরা হয়তো শিশুটির টেলিভিশন দেখা বা খেলাধুলা সবকিছুই বন্ধ করে দিচ্ছেন। এতে করে বাচ্চাদের জেদ আরও বেড়ে যায়। সবকিছু বন্ধ করে না দিয়ে একটা নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিতে হবে এবং কেন এই সময়টা ভাগকরে দেওয়া হয়েছে, সেটাও তাকে বুঝিয়ে বলতে হবে। অনেক বাবা-মাকেই বলতে শোনা যায় যে আমরা কত কঠোর শাসনে বড় হয়েছি, কই এমনটা তো আমরা করিনি।অভিভাবকদের এটা বুঝতে হবে যে তাঁদেরসময় এবং এখনকার সময়ের মধ্যে রয়েছে বিস্তর পার্থক্য। তাঁদের বড় হয়ে ওঠার কৌশল গুলো যদি সন্তানের ওপর প্রয়োগ করা হয়, তাহলে তো কোনো কাজই হবে না। বরং হিতে বিপরীত হয়ে দাঁড়াবে। বয়ঃসন্ধির সময় এখন যেমনটা দেখা যায়,ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার চেয়ে বাইরের জগৎ নিয়েই কৌতূহল বেশি থাকে।এটাও অনেক সময় ফল খারাপ হওয়ার একটা কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এই বয়সী ছেলে মেয়েদের সঙ্গে বাবা-মায়ের সম্পর্কটা একটু বন্ধুত্বপূর্ণ এবং আন্তরিক হতে হবে। যাতে করে তাদের ভুল গুলো শুধরে দেওয়া যায়। শুধু বাবা-মাকেই নয়, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের এসব বিষয়ে সচেতন হতে হবে। কোনো শিক্ষার্থীর ফল খারাপ হলেতার জন্য বিদ্যালয়েই বিশেষ কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা রাখা উচিত। ব্যক্তিগত বা পারিবারিক কোনো কারণে ছেলে বা মেয়েটি পড়াশোনার প্রতিমনোযোগ হারিয়ে ফেলেছে কি না, সেজন্য অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ রাখাটাও শিক্ষকের কর্তব্য।
সবশেষে অভিভাবকদের উদ্দেশে আরেকটা বিষয় বলব, বেশির ভাগ মা-বাবাই কোচিং,স্কুল, টিউটর, নাচ-গান, ছবি আঁকা শিখিয়ে শিশুটিকে সর্বসেরা করে গড়ে তুলতে চান। এত কিছু একটা সময় শিশুর কাছে বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। একটা পর্যায়ে গিয়ে সে ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারে না। শুধু পাঠ্যবইয়ের পড়াশোনায় একজন মানুষকে পরিপূর্ণ করে তুলতে পারে না। এর পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমের প্রয়োজন। তবে তা যেন শিশুটির ধারণ ক্ষমতার মধ্যে থাকে। তবেই শিশু একজন সুস্থবোধ সম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে।।
Like
Comment
Comments
Mohammad Jahangir Alam বাচ্চাদেরকে তাদের আগ্রহের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। তাদের মনোবিকাশের সুযোগ দেওয়া উচিত। ক্লাসে ফার্স্ট হয়ে মেধাবী হতে পারে, কিন্তু সাথে সাথে বুদ্ধিমান হওয়ার সুযোগ দিতে হবে।
LikeReply319 hrs
Shawon Opshora রাইট বলছেন।
#Jahangir bro
LikeReply18 hrs

কিছুদিন আগে এক মেয়েকে পরিবার থেকে বলা হল আজ তাকে ছেলেপক্ষ দেখতে আসবে, পরিবারের সকল সদস্য আয়োজনে ব্যস্ত, পারলে আজকেই বিয়ের কাজটা সেরে ফেলে।

Post Collected from GBC Fb Group
কিছুদিন আগে এক মেয়েকে পরিবার থেকে বলা হল আজ তাকে ছেলেপক্ষ দেখতে আসবে, পরিবারের সকল সদস্য আয়োজনে ব্যস্ত, পারলে আজকেই বিয়ের কাজটা সেরে ফেলে।
সন্ধ্যায় ছেলে সমেত তার পুরো পরিবার, মামা,চাচা, মামি,চাচি, পিচকি পাচকা মিলিয়ে ২৬/২৭ জন মানুষ এলেন একজন মাত্র নারী বা বিবাহ যোগ্য পাত্রীর যোগ্যতা যাচাই এর গুরুদায়ীত্ব নিয়ে। ব্যাপারটা এমন যেন, পেশীশক্তির বলে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমান করতেই এই যোগাড় যন্ত্র।
পরিচয় পর্ব শেষে, ছেলেপক্ষ মেয়ের বাসার ছাদ, পাখার ডানা, দরজার চৌকাঠ, পর্দার রং, ফার্নিচার এর বয়স্কাল, বাসায় মোট রুমের সংখ্যা,ফ্রিজের ব্রান্ড ও তার উচ্চতা, টিভির ইঞ্চি পরিমাপ এবং সিলিং ফ্যানের গতি পরিক্ষা করতে লাগলেন। এরই মধ্যে ছেলে পক্ষের একজন মহিলা সদস্য ওয়াশরুম খুজতে লাগলেন, তিনি ওয়াশরুমের ভ্যান্টিলেটর, টুথ ব্রাশের ব্র‍্যান্ড ও তার মেয়েদকাল, কতখানি পরিষ্কার, কতখানি নোংরা, টাইলস আছে কি নেই এসব নিরীক্ষার দ্বায়িত্ব নিলেন।
এদিকে পাত্রী ভারী গহনা এবং চকচকে শাড়ী পড়ার প্রস্তাব নাকোচ করে দিল, এমনকি স্পষ্ট জানিয়ে দিল সে মাথায় ঘোমটা দিয়ে মাথা নিচু করে ছেলেপক্ষের সামনে যাবেনা, কারন সে কোন প্রজেক্ট নয়,যাকে পরিবেশন করে কন্ট্রাক্ট ফাইনাল করবে, তার যুক্তি.... যেহেতু এটা এখনো নিশ্চিত নয় যে এই ছেলেই আমার স্বামী,সুতরাং তাকে অতিরিক্ত সম্মানে আখ্যায়িত করার মানে হয়না।
আধাঘণ্টা পর, ডাইনিং টেবিলে ৩৩ রকমের খাবার দেয়ার পরও, তাদের কাছে কমতি মনে হল,খাবার টেবিলে এমন একটা ভাব যেন এমন রাজভোগ তাদের বাসায় সকাল সন্ধায় হয়। কেঊ বলছেন মিষ্টি খাবেন না ডায়াবেটিস প্রবলেম, কেঊ ঝাল খাবেন না গেস্ট্রিক প্রবলেম, কারো টন্সেল প্রবলেম তাই ঠান্ডা খাবেন না, কেঊ আবার গরম খেতে পারেন না।
ঘন্টাখানেক পরে মেয়ে দেখানোর পালা শুরু হয়, এর মাঝেই কানাকানি শুরু, একটু ভালো জামা কাপড় পড়ায় নাই, মাথায় কাপড় নাই, গায়ে কোন গয়না নাই.....ঠিক যেন প্রোডাক্ট এ মনমত লেভেল লাগানো হয়নাই।
এবার প্রশ্নের পালা শুরু.... পড়াশুনা কতটুকু, হাইট কত,ভাই বোন কজন, এটাকি নিজের বাড়ি নাকি ভাড়া বাসা, আব্বা কি করেন, বংশে কেঊ সরকারি চাকরি করেন কিনা, এমন কি প্রশ্নের ধরন এমন ও ছিলো এ বাসার মহিলারা বাজার করেন কিনা। যাবতীয় প্রশ্নের জবাব শেষে, এবার পাত্রীর প্রশ্নের পালা যা ছিলো এমন......
পাত্রীঃ আপনারা বাসে এসেছেন না ট্রেনে?...
পাত্রঃ কেন?
পাত্রীঃ না অনেক লোকজন তো, তাই, এত লোক তো গাড়ীতে জায়গা হবার কথা নয়।
যাই হোক গাইতে পারেন?
পাত্রঃ আমার গলা ভালোনা।
পাত্রীঃ কন্ঠনালীর ব্যাপারে জানতে চাইছিলাম, গলার ব্যাপারে নয়। আচ্ছা গীটার বাজাতে পারেন?
পাত্রঃ আসলে শেখা হয়নি।
পাত্রীঃ আমার আশেপাশের সব ছেলেই তো পারে, তাই জিজ্ঞাসা করলাম
পাত্রীঃ কবিতা লেখেন?
পাত্রঃ না।
পাত্রীঃ মাউন্টেন ক্লাইম্ব, মানে পাহাড় জয়ের ইচ্ছা আছে?
পাত্রঃ ভাবিনি কখনো।
পাত্রিঃ স্যুটিং করেছেন কখনো, গল্ফ খেলেছেন?
পাত্রঃ না।
পাত্রিঃ পুল খেলতে পারেন?
পাত্রঃ না।
পাত্রিঃ ডাক্তার হতে ইচ্ছে করেনি কখনো? বা ইঞ্জিনিয়ার?
পাত্রঃ আসলে, সুযোগ ছিলো না।
পাত্রীঃ নাচতে পারেন।
পাত্রঃ ( লজ্জায় লাল হয়ে) না।
পাত্রীঃ ফুটবল খেলেন নিশ্চয়, ক্রিকেট?
পাত্রঃ না, সময় হয়না।
পাত্রীঃ রাঁধতে পারেন?
পাত্রঃ এটাতো মেয়েদের কাজ।
পাত্রীঃ তাই নাকি, মেয়েদের হার্ট থ্রব "তাহসান" খুব ভালো রাধতে পারে, টিভি দেখেন নিশ্চয়, আপনার তো জানার কথা।
পাত্রঃ আসলে টিভি দেখার সময় পাইনা।
পাত্রীঃ হিন্দি বোঝেন, বলতে পারেন?
পাত্রঃ না।
পাত্রীঃ তাহলে তো সমস্যা, আপনি তো তাহলে রোমান্টিক মুভিও দেখেন না।
পাত্রীঃ দেশের বাইরে ঘুরেছেন কোথায় কোথায়?
পাত্রঃ না, আসলে যাওয়া হয়নি কখনো।
পাত্রীঃ কি সর্বনাশ..... নিজেই কিছুই দেখেন নি, আমাকে দেখাবেন কি করে?
পাত্রীঃ শিকার করেছেন কখনো, বেয়ার গিল কে চেনেন?
পাত্রঃ না।
সবশেষে পাত্রী দাঁড়িয়ে বললো আপনার এক্সট্রা কারিকুলামে বেশ সমস্যা আছে, ঠিকমত প্রস্তুত হয়ে আগামী বছর চেষ্টা করুন, আমার বিশ্বাস আপনি পারবেন.................😜😜😜😜😜..
(copied)
LikeShow more reactions
Comment
Comments
Jahidul Islam চুন্দর
Mohammad Jahangir Alam চমৎকার... আমাদের মেয়েরা এইরকম করলে বিয়ে হবে না...
Shibbir Hasan Shiblu উপরের আলোচনা এবং নিচের প্রশ্ন সব মিলিয়ে মনে হয়েছে,তারা হাই সোসাইটির, উদের ঐ দেখা শুনা কথা আলোচনা এ রকমই হয়।যা মধ্যবিত্ত্য ফেমেলীর ছেলে মেয়েদের শিখিয়ে দিলে ও এরকম করবেনা।
Rajib Al Mamun Beparta bujen nai..1st e cheler family meyeder ke bibroto koreche , pore meye tar sodh niche
LikeReply120 hrs
Mohammad Jahangir Alam Bujhchi bisoyta. Amader meyera eai meyer moto protibadi hole biye dite kosta hobe.
LikeReply19 hrs
Md Rasel Ha ha ha sotie mojar post sobai pora rakin samna kaja asba....
LikeReply119 hrs
Novab Khan Bablu oshadharon....
LikeReply10 hrs
 

SSC Chemistry

SSC Chemistry

 
Blogger Templates