Post Collected from GBC Fb Group
প্রতি বছর রজমান মাস এলে আমরা এতটা ধর্মভীরু হয়ে যায় যা বলে শেষ করা যাবে না। রজমান না আসলে মানুষের আসল রুপ আমরা দেখতে পাই না। রজমান মাস এলেই মানুষের ধর্মের প্রতি ভালবাসা বেড়ে যায়।
.
আপনি লক্ষ করবেন রজমান মাস আসার আগে ১১ মাস মানুষের তেমন ধর্মের প্রতি এতো ভালবাসা দেখা যায় না। রজমান মাস আসলেই আমরা ইমানদার ব্যক্তিতে পরিণত হয়। রমজান মাসে সবাই ভালো মানুষ হয়ে যায় সবসময় ইমানের কথা বলি।
.
প্রতিবার রমজান মাস এলেই মসজিদ ঘর কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়। মানুষের জন্য জায়গা কম হয়ে যায় মসজিদে। রমজান মাসে আমরা কোনো খারাপ কাজ করি না। ভালো মানুষ হয়ে যায়।
.
রমজান মাসে শুধু মাত্র এমন টি দেখা যায় আর কোনো মাসে নয়।রমজানে আমরা অনেক ভালে হয়ে যায় সবসময় নামাজ, রোজা ও ইসলামের পথে চলি এবং কোনো খারাপ কাজ করি না। কিন্তু রমজান মাস শেষ হলেই আবার সেগুলো দেখতে পাওয়া যায়। আমরা এই রমজানে এক মাসে ধর্মভীরু হয়ে যায়। রমজান মাসে প্রায় সবাই আমরা মসজিদ মুখি হয়। তখন আমাদের মাঝে ভয় জাগে যে আল্লাহ আমাদের গুনাহ দিবে।
তাই সবাই ভালো হয়ে যায় রমজান মাসে। কিন্তু রমজান মাস শেষ হয়ে গেলে এই ভয়ের কি যে হয় তা সেই ব্যক্তি গুলোই ভালো বলতে পারবে।
.
আমরা রমজানে কোনো খারাপ পথে পা বাড়ায় না কিন্তু রজমান শেষে আমরা যে পথে ছিলাম আবার সেই পথে চলে যায়।
রমজান মাস টি পবিত্র মাস তাই মানুষ এ মাসে নামাজ,রোজা পালন করে। কিন্তু বাকি মাস গুলোর কোনো গুরুত্ব দেয় না।
.
আমার কিছু কথা :- আপনি যদি ১ মাস যেমন ইচ্ছে খাওয়া দাওয়া করে বাকি ১১ মাস না খেয়ে থাকতে পারবেন? না কারণ সেটা সম্ভব নয়।
তা হলে ১ মাস নামাজ,রোজা পালন করে বাকি ১১ মাসে না পালন করলে কি লাভ হবে বলতে পারেন। প্রতিবছর শুধু মাত্র রমজান মাস কে গুরুত্ব দিয়ে যায় আমরা সবাই। বাকি ১১ মাসের কোনো কথা ভাবি না।
.
আপনি তো আল্লাহকে ভয় করেন তো ১ মাসে সেই ভয় টি দেখা যায় কেনো? সারাবছর কেনো নয়। ভয় করলে সবসময় ভয় কে মনে রাখতে হবে। মৃত্যুর কথা সবসময় স্মরণ করতে হবে।
রমজান মাসে যেমন আপনারা সবাই মসজিদ মুখি হন তেমন বাকি ১১ টি মাসে ও হওয়ার চেষ্টা করুন।
.
রমজান মাসকে যেমন গুরুত্ব সহ দেখেন এ ভাবে প্রতিটি মাসকে গুরুত্ব সহ দেখবেন। সবসময় ইসলামের দেখানো পথে চলবেন। ইসলামে যেসকল কাজ করতে বলা আছে সেগুলো গুরুত্বের সাথে পালন এবং যেগুলো নিষেধ করা আছে সেগুলো থেকে দূরে থাকবেন।
.
আল্লাহর ভয়ে যেমন রমজান মাসে আপনি ভালো হয়ে যান তেমন বাকি মাস গুলোতেও আল্লাহর ভয়কে স্মরণ করুন।
নিজে ভালো হয়ে অন্যকে ভালো করার চেষ্টা করুন। কারণ নিজে যদি ভালো নাই হন তবে অন্যকে কি ভালো করবেন আপনি?
.
সবসময় ইসলামের পথে চলবেন। আল্লাহর ভয়কে স্মরণ করবেন। মৃত্যুর ভয়কে স্মরণ করবেন। রমজান মাসের মতো করে প্রতিটি মাস গুলোকে গুরুত্বের সাথে দেখবেন। খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকবেন। আপনি নিজে ভালো হলেই তো অন্যকে ভালো করতে পারবেন। আল্লাহ আমাদের রোজা,নামাজ এবং ইসলামের পথে চলাকে কবুল করুক।
(আমিন)....
.
আপনি লক্ষ করবেন রজমান মাস আসার আগে ১১ মাস মানুষের তেমন ধর্মের প্রতি এতো ভালবাসা দেখা যায় না। রজমান মাস আসলেই আমরা ইমানদার ব্যক্তিতে পরিণত হয়। রমজান মাসে সবাই ভালো মানুষ হয়ে যায় সবসময় ইমানের কথা বলি।
.
প্রতিবার রমজান মাস এলেই মসজিদ ঘর কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়। মানুষের জন্য জায়গা কম হয়ে যায় মসজিদে। রমজান মাসে আমরা কোনো খারাপ কাজ করি না। ভালো মানুষ হয়ে যায়।
.
রমজান মাসে শুধু মাত্র এমন টি দেখা যায় আর কোনো মাসে নয়।রমজানে আমরা অনেক ভালে হয়ে যায় সবসময় নামাজ, রোজা ও ইসলামের পথে চলি এবং কোনো খারাপ কাজ করি না। কিন্তু রমজান মাস শেষ হলেই আবার সেগুলো দেখতে পাওয়া যায়। আমরা এই রমজানে এক মাসে ধর্মভীরু হয়ে যায়। রমজান মাসে প্রায় সবাই আমরা মসজিদ মুখি হয়। তখন আমাদের মাঝে ভয় জাগে যে আল্লাহ আমাদের গুনাহ দিবে।
তাই সবাই ভালো হয়ে যায় রমজান মাসে। কিন্তু রমজান মাস শেষ হয়ে গেলে এই ভয়ের কি যে হয় তা সেই ব্যক্তি গুলোই ভালো বলতে পারবে।
.
আমরা রমজানে কোনো খারাপ পথে পা বাড়ায় না কিন্তু রজমান শেষে আমরা যে পথে ছিলাম আবার সেই পথে চলে যায়।
রমজান মাস টি পবিত্র মাস তাই মানুষ এ মাসে নামাজ,রোজা পালন করে। কিন্তু বাকি মাস গুলোর কোনো গুরুত্ব দেয় না।
.
আমার কিছু কথা :- আপনি যদি ১ মাস যেমন ইচ্ছে খাওয়া দাওয়া করে বাকি ১১ মাস না খেয়ে থাকতে পারবেন? না কারণ সেটা সম্ভব নয়।
তা হলে ১ মাস নামাজ,রোজা পালন করে বাকি ১১ মাসে না পালন করলে কি লাভ হবে বলতে পারেন। প্রতিবছর শুধু মাত্র রমজান মাস কে গুরুত্ব দিয়ে যায় আমরা সবাই। বাকি ১১ মাসের কোনো কথা ভাবি না।
.
আপনি তো আল্লাহকে ভয় করেন তো ১ মাসে সেই ভয় টি দেখা যায় কেনো? সারাবছর কেনো নয়। ভয় করলে সবসময় ভয় কে মনে রাখতে হবে। মৃত্যুর কথা সবসময় স্মরণ করতে হবে।
রমজান মাসে যেমন আপনারা সবাই মসজিদ মুখি হন তেমন বাকি ১১ টি মাসে ও হওয়ার চেষ্টা করুন।
.
রমজান মাসকে যেমন গুরুত্ব সহ দেখেন এ ভাবে প্রতিটি মাসকে গুরুত্ব সহ দেখবেন। সবসময় ইসলামের দেখানো পথে চলবেন। ইসলামে যেসকল কাজ করতে বলা আছে সেগুলো গুরুত্বের সাথে পালন এবং যেগুলো নিষেধ করা আছে সেগুলো থেকে দূরে থাকবেন।
.
আল্লাহর ভয়ে যেমন রমজান মাসে আপনি ভালো হয়ে যান তেমন বাকি মাস গুলোতেও আল্লাহর ভয়কে স্মরণ করুন।
নিজে ভালো হয়ে অন্যকে ভালো করার চেষ্টা করুন। কারণ নিজে যদি ভালো নাই হন তবে অন্যকে কি ভালো করবেন আপনি?
.
সবসময় ইসলামের পথে চলবেন। আল্লাহর ভয়কে স্মরণ করবেন। মৃত্যুর ভয়কে স্মরণ করবেন। রমজান মাসের মতো করে প্রতিটি মাস গুলোকে গুরুত্বের সাথে দেখবেন। খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকবেন। আপনি নিজে ভালো হলেই তো অন্যকে ভালো করতে পারবেন। আল্লাহ আমাদের রোজা,নামাজ এবং ইসলামের পথে চলাকে কবুল করুক।
(আমিন)....
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment.