Love for Beloved Chhayani Union

Saturday, 21 May 2016

Member Post

সবাইকে শান্ত থাকার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি। জিবিসি কোনো রাজনৈতিক দল না যে, অমুক তমুক দল বা গোষ্ঠী কে সাপোর্ট করে কাজ করছে। ছয়ানী ইউনিয়নের ফেসবুক ব্যবহার কারী সবাই কে একসাথে করে পারস্পরিক সু-সম্পর্ক সংযোগের মাধ্যমে সামাজিক উন্নয়ন করাই জিবিসির লক্ষ্য। সকল ধর্মের প্রতি জিবিসি বরাবরই শ্রদ্ধাশীল। হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কোন কথা নয় আসল কথা হলো এখানে আমরা সবাই ছয়ানীয়ান। আমাদের সকলের একটাই উদ্দেশ্য জিবিসির মাধ্যমে একটি সুন্দর সমাজ বিনির্মাণ। জিবিসির প্রতিষ্ঠাতা এডমিনZahid Hossain সাহেব। প্যানেলে বাকি যারা আছেন তারা উনার সহযোগী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দায়িত্ব পালন কালে এডমিন প্যানেলের কারো কোন ভুল ভ্রান্তি থাকতেই পারে তা সবাইকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য বিনীত আহবান করছি। ধন্যবাদ......

একটা কথা খুবি সত্য আর সেটা হচ্ছে আমরা যে কোন কিছুতে দোষ খুঁজতে পছন্দ করি কেননা এইটা আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে দোষ না ধরলে আমাদের ভালো লাগে না তখন আমাদের মনে একটা জিনিষ ঘুরে যে কিভাবে এত্ত পারফেক্ট হল??
যেটার জন্য এত্ত কাহিনি বললাম এখন সেটা বলি।
কালকে আমার ছোটট বেলার ফ্রেন্ড এর মা মারা গেছে।তো সভাবতই শুনার সাথে সাথে দৌড়ে যখন উপরে ওদের বাসায় যাচ্ছিলাম আর চিন্তা করতেসিলাম ওদের কে কিভাবে সান্তনা দিব কারন ফ্রেন্ড এর মায়ের মৃত্যু টাকে আমি নিজেই মেনে নিতে পারছিলাম না।তো ওদের বাসায় যখন গেলাম তখন দেখলাম আমার ফ্রেন্ড বসে বসে কুরান শরিফ পড়তেছে ও কোন কান্নাকাটি করতেছে না। সত্যি বলতে কি আমি নিজেও অনেক অবাক হইছি কারন এমন পরিস্তিতি তে আমরা মুলত কেঁদে কেটে অস্থির হয়ে যাই। যাই হক ওর আম্মু লাশ যখন আনলো তখন ও স্থির ছিল আমি শুধু অকে দেখছিলাম আর অবাক হচ্ছিলাম ও কিভাবে স্থির আছে?? যেখানে আমরা সবাই কান্না করতেছি।সে খানে ও মেয়ে হয়ে অনেক স্থির তারপর ও যখন আনটির লাশ এ চুমু দিচ্ছে তখন খেয়াল করলাম ওর চোখ দিয়ে পানি পড়ছে কিন্তু পানি টা নিচে পড়ারর আগেই ওর জামাই বলে উঠল চোখের পানি পড়লে আম্মা কষট পাবে।এই কথা শুনে ও উঠে পড়ল। ওর ছোট বোন টাও ওর মত সারাদিন কোরান শরীফ পড়েছে কান্নাকাটি কম করেছে। কারন ওকে আমরা আগলে রাখসি তারপরও মেয়ে বলে কথা আর অনেক ছোট যাই হোক দিন শেষ এ আমার ফ্রেন্ড কে বললাম দোস্ত একটু কাদ না হলে তো মন হাল্কা হবে না তখন ও আমাকে যে উত্তর দিল আমি অবাক হয়ে গেলাম।
জানেন ও কি বলসে??
ও আমাকে বলল আমি যদি কাদি আমার মা কষট পাবে। কেদে কি হবে বল আম্মাকে তো আর পাবো না এর থেকে দোয়া করি সেটা আমার মায়ের কাজে লাগবে আর এখন আমি কাদলে নাসরিন ও কাঁদবে ও তো ছোট মানুষ বুঝে না আমি বড় আমাকেই তো সব দেখতে হবে।এরপর সত্যি আমার কিছুই বলার ছিল না। তবে কালকে একটা বেপার খেয়াল করলাম অদের পরিবারের অনেকেই কালকে বুকে পাথর দিয়ে রাখছিল তারা কেঁদেছে কিন্তু চুপি চুপি নিজেকে সাম্লিয়ে কারন তারা জানে তারা দূরবল হলে ওরাও দুর্বল হবে। কালকে আসলে ফ্রেন্ড এর কাছ থেকে অনেক কিছু শিখলাম আমরা যে ভাবে কেউ মরলে হাউ মাউ করি সেটা মটেও উচিত না।
কিন্তু একটা দুক্ষের বিষয় কি জানেন??? কালকে অনেক মানুষ এই কানা ঘুষা করতেছিল যে মেয়ে গুলা কেমন একটু ও কাদল না। আরে লাশ নেয়ার সময় তো অন্তত হাওমাও করে কাঁদতে পারতো মেয়ে গুলার মন অনেক শক্ত। এমন মেয়ে আর দেখি নাই। আমার প্রশ্ন এই মানুষ গুলো যে এই সব কথা বলল তারা কি অদের কে দেখবে?? অদের মায়ের জায়গা কি তারা নিবে??? ওদের কষটের এল ইঞ্চি ও কি তারা ভাগ করে নিতে পারবে?? পারবে না তাহলে কেন এমন কথা?? আর লোক দিখিয়ে কাদলেই কি মায়ের প্রতি ভালবাসা হয়্র গেল??
আসলে আমারা শুধু শুধুই হা হুতাশ করি কেও যখন মরে যায় আমাদের উচিৎ মৃত বেক্তির দোয়া করা তা না করে আমরা উলটা তার কষট বাড়ানোর মত কাজ এই বেশি করি।
Sad
Comment
Comments
Maksud Rahman Nizam আমি এই মদিনা শহরে আমার বাসার আশেপাশে অনেকের মৃত্যু দেখেছি। জান্নাতুলবাকীতে অনেক মৃত ব্যক্তিকে কবর দিতে দেখেছি। তবে কাউকে কখনো মৃত ব্যক্তির জন্যে কাঁদতে দেখেনি। মৃত ব্যক্তির জন্যে কখনো কাঁদা উচিত নয়।
LikeReply134 mins
Sumaiya Suchona সেটাই কিন্তু আমাদের দেশে মৃত ব্যক্তির জন্য কাদা টা কে নিয়ম মনে করে
LikeReply27 mins
মোশারেফ হোসেন কান্দা কোনো লাভ নাই > একদি সবাই কে এই ভাবে মরতে হবে > এটার কোনো মাপ নাই
LikeReply
Like

একটা কথা খুবি সত্য আর সেটা হচ্ছে আমরা যে কোন কিছুতে দোষ খুঁজতে পছন্দ করি কেননা এইটা আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে দোষ না ধরলে আমাদের ভালো লাগে না তখন আমাদের মনে একটা জিনিষ ঘুরে যে কিভাবে এত্ত পারফেক্ট হল??
যেটার জন্য এত্ত কাহিনি বললাম এখন সেটা বলি।
কালকে আমার ছোটট বেলার ফ্রেন্ড এর মা মারা গেছে।তো সভাবতই শুনার সাথে সাথে দৌড়ে যখন উপরে ওদের বাসায় যাচ্ছিলাম আর চিন্তা করতেসিলাম ওদের কে কিভাবে সান্তনা দিব কারন ফ্রেন্ড এর মায়ের মৃত্যু টাকে আমি নিজেই মেনে নিতে পারছিলাম না।তো ওদের বাসায় যখন গেলাম তখন দেখলাম আমার ফ্রেন্ড বসে বসে কুরান শরিফ পড়তেছে ও কোন কান্নাকাটি করতেছে না। সত্যি বলতে কি আমি নিজেও অনেক অবাক হইছি কারন এমন পরিস্তিতি তে আমরা মুলত কেঁদে কেটে অস্থির হয়ে যাই। যাই হক ওর আম্মু লাশ যখন আনলো তখন ও স্থির ছিল আমি শুধু অকে দেখছিলাম আর অবাক হচ্ছিলাম ও কিভাবে স্থির আছে?? যেখানে আমরা সবাই কান্না করতেছি।সে খানে ও মেয়ে হয়ে অনেক স্থির তারপর ও যখন আনটির লাশ এ চুমু দিচ্ছে তখন খেয়াল করলাম ওর চোখ দিয়ে পানি পড়ছে কিন্তু পানি টা নিচে পড়ারর আগেই ওর জামাই বলে উঠল চোখের পানি পড়লে আম্মা কষট পাবে।এই কথা শুনে ও উঠে পড়ল। ওর ছোট বোন টাও ওর মত সারাদিন কোরান শরীফ পড়েছে কান্নাকাটি কম করেছে। কারন ওকে আমরা আগলে রাখসি তারপরও মেয়ে বলে কথা আর অনেক ছোট যাই হোক দিন শেষ এ আমার ফ্রেন্ড কে বললাম দোস্ত একটু কাদ না হলে তো মন হাল্কা হবে না তখন ও আমাকে যে উত্তর দিল আমি অবাক হয়ে গেলাম।
জানেন ও কি বলসে??
ও আমাকে বলল আমি যদি কাদি আমার মা কষট পাবে। কেদে কি হবে বল আম্মাকে তো আর পাবো না এর থেকে দোয়া করি সেটা আমার মায়ের কাজে লাগবে আর এখন আমি কাদলে নাসরিন ও কাঁদবে ও তো ছোট মানুষ বুঝে না আমি বড় আমাকেই তো সব দেখতে হবে।এরপর সত্যি আমার কিছুই বলার ছিল না। তবে কালকে একটা বেপার খেয়াল করলাম অদের পরিবারের অনেকেই কালকে বুকে পাথর দিয়ে রাখছিল তারা কেঁদেছে কিন্তু চুপি চুপি নিজেকে সাম্লিয়ে কারন তারা জানে তারা দূরবল হলে ওরাও দুর্বল হবে। কালকে আসলে ফ্রেন্ড এর কাছ থেকে অনেক কিছু শিখলাম আমরা যে ভাবে কেউ মরলে হাউ মাউ করি সেটা মটেও উচিত না।
কিন্তু একটা দুক্ষের বিষয় কি জানেন??? কালকে অনেক মানুষ এই কানা ঘুষা করতেছিল যে মেয়ে গুলা কেমন একটু ও কাদল না। আরে লাশ নেয়ার সময় তো অন্তত হাওমাও করে কাঁদতে পারতো মেয়ে গুলার মন অনেক শক্ত। এমন মেয়ে আর দেখি নাই। আমার প্রশ্ন এই মানুষ গুলো যে এই সব কথা বলল তারা কি অদের কে দেখবে?? অদের মায়ের জায়গা কি তারা নিবে??? ওদের কষটের এল ইঞ্চি ও কি তারা ভাগ করে নিতে পারবে?? পারবে না তাহলে কেন এমন কথা?? আর লোক দিখিয়ে কাদলেই কি মায়ের প্রতি ভালবাসা হয়্র গেল??
আসলে আমারা শুধু শুধুই হা হুতাশ করি কেও যখন মরে যায় আমাদের উচিৎ মৃত বেক্তির দোয়া করা তা না করে আমরা উলটা তার কষট বাড়ানোর মত কাজ এই বেশি করি।
Sad
Comment
Comments
Maksud Rahman Nizam আমি এই মদিনা শহরে আমার বাসার আশেপাশে অনেকের মৃত্যু দেখেছি। জান্নাতুলবাকীতে অনেক মৃত ব্যক্তিকে কবর দিতে দেখেছি। তবে কাউকে কখনো মৃত ব্যক্তির জন্যে কাঁদতে দেখেনি। মৃত ব্যক্তির জন্যে কখনো কাঁদা উচিত নয়।
LikeReply133 mins
Sumaiya Suchona সেটাই কিন্তু আমাদের দেশে মৃত ব্যক্তির জন্য কাদা টা কে নিয়ম মনে করে
LikeReply26 mins
মোশারেফ হোসেন কান্দা কোনো লাভ নাই > একদি সবাই কে এই ভাবে মরতে হবে > এটার কোনো মাপ নাই
LikeReply20 mins

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment.

 

SSC Chemistry

SSC Chemistry

 
Blogger Templates