Post Collected from GBC Fb Group
জাতিসংঘের মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষনা অনুযায়ী, মৌলিক অধিকার হচ্ছে মানুষের জন্মগত অধিকার, যা জাতি, গোত্র, ধর্ম, বর্ণ, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের জন্য সর্বাবস্থায় প্রযোজ্য।
বাংলাদেশ সংবিধানের, ৩৬ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যেকটি মানুষের স্বাধীনভাবে চলাফেরার অধিকার, ৩৭ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সমাবেশের স্বাধীনতা, ও ৩৯নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে, এই সব অধিকারের সবগুলিই বাংলাদেশের সংবিধানে স্পষ্টভাবে বর্নিত হয়েছে। উপরোক্ত অধিকারগুলির দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে,বাংলাদেশের কোন নাগরিকই পরিপূর্ণভাবে
উপরোক্ত অধিকারগুলি ভোগ করতপারেননা।
অথচ রাষ্ট্রেরই দায়িত্ব নাগরিকের এই অধিকারগগুলি পরিপূর্নভাবে বাস্তবায়ন করা।
সংবিধান স্বীকৃত মানুষের মৌলিক অধিকার
নিশ্চত করা না গেলে, মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দিতে না পারলে এবং মানুষ মত প্রকাশের স্বাধীনতা না পেলে শুধু কাগজে কলমে গণতন্ত্র শব্দটি ব্যবহার করলেই সেটিকে গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা বলা যায়না। রাষ্ট্র পরিচালনার সকলক্ষেত্রে জনগণ
নিজেদেরকে নাগরিক ভাবতে ও করতে
না পারলে সেখানে প্রকৃত গণতন্ত্র গড়ে
উঠবেনা। এজন্য সাম্য, ন্যায় ও ইনসাফের ভিত্তিতে আইন কাঠামো প্রনয়ন অতীব গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়। রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল ব্যক্তি থেকে শুরুকরে প্রতিটিক্ষেত্রে জবাবদিহিতা ও সুশাসন নিশ্চিত করতে না পারলে কোনদিনই মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়।
উপরোক্ত অধিকারগুলি ভোগ করতপারেননা।
অথচ রাষ্ট্রেরই দায়িত্ব নাগরিকের এই অধিকারগগুলি পরিপূর্নভাবে বাস্তবায়ন করা।
সংবিধান স্বীকৃত মানুষের মৌলিক অধিকার
নিশ্চত করা না গেলে, মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দিতে না পারলে এবং মানুষ মত প্রকাশের স্বাধীনতা না পেলে শুধু কাগজে কলমে গণতন্ত্র শব্দটি ব্যবহার করলেই সেটিকে গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা বলা যায়না। রাষ্ট্র পরিচালনার সকলক্ষেত্রে জনগণ
নিজেদেরকে নাগরিক ভাবতে ও করতে
না পারলে সেখানে প্রকৃত গণতন্ত্র গড়ে
উঠবেনা। এজন্য সাম্য, ন্যায় ও ইনসাফের ভিত্তিতে আইন কাঠামো প্রনয়ন অতীব গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়। রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল ব্যক্তি থেকে শুরুকরে প্রতিটিক্ষেত্রে জবাবদিহিতা ও সুশাসন নিশ্চিত করতে না পারলে কোনদিনই মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment.